লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য আমদানির মাধ্যমে বাজার স্থিতিশীল রাখতে কাজ করছে সোনা মসজিদ আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপ। সম্প্রতি দেশে পেঁয়াজের চাহিদা মেটাতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সীমিত আকারে আইপি প্রদান শুরু করে। তবে মাত্র কয়েকজন আমদানিকারককে ৩০ থেকে ৫০ মেট্রিক টন আইপি দেয়ার পর কৃষকদের স্বার্থের কথা বিবেচনা করে কর্তৃপক্ষ আইপি দেয়া বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে শত শত আমদানিকারকের আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আরও পড়ুন:
সংগঠনটি অভিযোগ করে জানায়, এ অবস্থায় কয়েকজন আমদানিকারক হাইকোর্টে রিট করে হাজার হাজার মেট্রিক টনের আইপি পাওয়ার আদেশ নিয়েছেন। এতে করে বাজারে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। যদি কয়েকজন ব্যবসায়ী বিপুল পরিমাণ আইপি হাতে পান তবে তারা সিন্ডিকেট গঠন করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি হবে, যা বাজার অস্থিতিশীল করবে এবং সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে।
এসময় সোনা মসজিদ আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপের নেতারা বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং আমদানিকারকদের স্বার্থ রক্ষায় সবার জন্য সমান সুযোগে আইপি উন্মুক্ত করার বিকল্প নেই। তারা সরকারের প্রতি দ্রুত সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্ত নেয়ার আহ্বান জানান।





