দীর্ঘদিন পর নেতৃত্ব নির্বাচনের সুযোগ আসায় জেলার ব্যবসায়ী ও সচেতন মহলে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। নির্বাচনি এলাকায় ছেয়ে গেছে পোস্টার-ব্যানারে। এদিকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন করতে ব্যাপক নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে পাশাপাশি ১৮টি সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে চেম্বারের ভোট কেন্দ্রে।
আরও পড়ুন:
১৯৮৪ সালে স্থাপিত সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সবশেষ ভোট হয়েছিল ২০১৩ সালে। এরপর গত এক যুগে পাঁচটি পরিচালনা পর্ষদের নেতৃত্ব নির্বাচিত হয় বিনা ভোটে। যোগ্য নেতৃত্ব না থাকায় সিরাজগঞ্জ বাণিজ্যিক এলাকা হলেও কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি এ সংগঠন।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর ৬ ডিসেম্বর নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ তফসিল করে নির্বাচনি পরিচালনা বোর্ড। এ নির্বাচনে অর্ডিনারি ও অ্যাসোসিয়েট গ্রুপের ২৪টি পদে মোট ৬৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এতে একজন প্রেসিডেন্ট, একজন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, দুজন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ২০ জন পরিচালককে প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত করবেন ৫০৬ জন সদস্যরা।





