চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, নাগিবুল ইসলাম দীপু, ড. আর এম দেবনাথ, আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান এবং সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুছ ছালাম আজাদ।
এছাড়া জালিয়াতি করে ঋণ নেওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মেসার্স সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেনও মামলার চার্জশিটে আসামি করা হয়েছে।
তবে তদন্তকালে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. আবু তালহা, জনতা ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মোছাম্মৎ ইসমত আরা বেগমকে দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান আক্তার হোসেন।
উল্লেখ্য যে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা কালে নামে-বেনামে প্রায় ৫৪ হাজার কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি ও আর্থ আত্মসাত করে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এর মধ্যে মেসার্স সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেডের নামে ২৯৭ কোটি ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। যখন এ ঋণ জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটে, তখন জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদে ছিলেন অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন ড. আতিউর রহমান। ফলে ঋণ জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের মামলায় তাদেরও আসামি করা হয়েছে।





