প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'আপনারা একেকজন বাংলাদেশের অ্যাম্বাসেডর। কাজ, চলাফেরা, ব্যবহারে দেশের সুনাম হবে। খারাপ কাজ করলে নিজের, পরিবার ও দেশের দুর্নাম। দেশের সুদিন, দুর্দিনে মানুষের পাশে থাকবেন। বিনা খরচে, বৈধভাবে জাপানে যাচ্ছেন, বৈধ পথে টাকা পাঠাবেন। আপনাদের রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড দেয়া হবে। দক্ষ জনশক্তি গড়ার লক্ষ্যে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছি।'
বিএমইটির মহাপরিচালক সালেহ আহমেদ মোজাফফর বলেন, 'যাদের ভাষাগত যোগ্যতা আছে তারা ইন্টার্ন হিসেবে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় ইন্টার্ন করে দক্ষতা অর্জন করে। ৩ বছরের সফল ইন্টার্ন শেষে জাপানি কোম্পানিতে ৫ বছরের জন্য দক্ষ কর্মী হিসেবে কাজ করতে পারবেন। এই ৫ বছর শেষ হলে সারাজীবন দক্ষ কর্মী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, 'জাপানে আইন পাশ হয়েছে তারা দক্ষ কর্মী ছাড়া নেবে না। তাই টিটিসিতে এন ফোর ল্যাঙ্গুয়েজ লেভেল পাশ করতে হবে। টিটিসি সেভাবে তৈরি করছি। তারা ৩ বছর ইন্টার্ন শেষে দেশে ফিরলেও ৬ লাখ জাপানি ইয়েন দেয়া হয়।'
এ সময় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. খায়রুল আলম, বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ফৌজিয়া শাহনাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।