সেই ধারাবাহিকতা আরও এগিয়ে নিতে বাণিজ্য মেলায় বিভিন্ন ব্র্যান্ড বৈচিত্র্যময় পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। স্টলগুলোতে চোখে পড়ার মতো ক্রেতাদের ভিড়।
চৌধুরী দম্পতি সন্তানদের নিয়ে বাণিজ্য মেলায় এসেছেন। মেলায় থাকা আসবাবপত্রের স্টল ঘুরে ঘুরে দেখছেন। পাশাপাশি খরচ সাশ্রয়ে এসব পণ্যে চোখ রাখছেন।
তারা বলেন, 'মেলার এইটাই সুবিধা একজায়গায় সব কিছু পাওয়া যায়। মেলাতে সাধারণত বিশেষ অফার থাকে। সবাই যদি কিনে তাহলে ব্যবসাটাও বাড়বে। ভালো মানের ফার্নিচার ব্যবহার করতে পারবে।'
মেলার প্রথম ভাগে ক্রেতারা পণ্য যাচাই-বাছাইয়ে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন। ব্র্যান্ডগুলোর বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় ছাড় ক্রেতাদের আগ্রহী করছে।
ক্রেতারা বলেন, 'বাণিজ্য মেলায় প্রতিবছরেই কিছু ছাড় থাকে। তাই আমরা কিনার চেষ্টা করি। উনাদের ফার্নিচার ভালো।'
তবে বেচাবিক্রি কম কেন, এমন প্রশ্নে ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবার মাসের মাঝামাঝিতে মেলা শুরু হওয়ায় ক্রেতা সমাগম একটু কম। মাসের শেষ হওয়াতে মেলার উপর প্রভাব পড়েছে।
বিক্রেতারা বলেন, 'আমাদের বেশ কিছু পণ্য বাইরে থেকে আমদানি করা। প্রায় ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছি। ফার্নিচার শিল্পটাকে আমরা বিশ্বব্যাপী প্রসার করতে চাচ্ছি।'
৬১টি দেশে রপ্তানি হওয়া দেশের আসবাবপত্রের বাজার। এই ধরনের প্রদর্শনী এ শিল্পকে ১ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রা ছুতে সহায়ক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।