আজ বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে শিল্পমন্ত্রীর অফিস কক্ষে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সাথে সাক্ষাতকালে এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় রাষ্ট্রদূত বলেন, 'বাংলাদেশের সাথে মঙ্গোলিয়ার ব্যবসা-বাণিজ্য নেই বললেই চলে। আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তা শুরু করতে পারি। আমাদের জনসংখ্যা মাত্র ৩৫ লাখ হলেও প্রায় সাড়ে সাত কোটি প্রাণিসম্পদ রয়েছে। তারমধ্যে ঘোড়া, উট, গরু, ভেড়া, ছাগল প্রধান। এগুলোর পশম দিয়ে উন্নতমানের কার্পেট ও কম্বল তৈরি হয়। বিশেষত মঙ্গোলিয়ার কাশ্মিয়ার শাল পরিবেশবান্ধব ও পৃথিবী বিখ্যাত। বাংলাদেশ এগুলো আমদানি করতে পারে। এছাড়াও আমরা উন্নতমানের চীজ তৈরি করি। আমাদের গবাদিপশুর খাদ্য ঘাস হওয়ায় এর মাংসও অনেক সুস্বাদু। চীজ এবং মাংসও আমরা রপ্তানি করি।'
বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কৃষি কর্মী নেয়ার মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতের আগ্রহকে সাধুবাদ জানিয়ে শিল্পমন্ত্রী বলেন, 'আমি এক দশক পূর্বে মঙ্গোলিয়া সফর করেছি। সেখানকার চিজ, মিল্ক, মিট অসাধারণ। তবে ভূমির তুলনায় জনসংখ্যা খুবই কম। কাজেই বাংলাদেশি দক্ষ কৃষিকর্মী পাঠানো গেলে তারা যেমন মঙ্গোলিয়ার কৃষিখাতে অবদান রাখবে তেমনি বাংলাদেশও লাভবান হবে।'