এ সময় তিনি বিআইডব্লিউটিএ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলেন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কিছুদিনের মধ্যেই বাঁশবাড়িয়া-সন্দীপ নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হবে সড়ক নির্মাণ, ড্রেজিং, বেড়িবাঁধসহ ইতিমধ্যে সার্বিক নির্মাণ কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮০ শতাংশ।’
এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ফেরি যোগাযোগের আওতায় আসবে চট্টগ্রামের সন্দীপ উপজেলা। যোগাযোগের ক্ষেত্রে যা নতুন দিগন্তের সূচনা করবে বলে মনে করছে এ দ্বীপের বাসিন্দারা।
এর মাধ্যমে অবসান হবে ২০ কিলোমিটার সমুদ্র পাড়ির দেয়ার দুর্ভোগের। সন্দীপে প্রবেশ করবে সব ধরনের যানবাহন। স্থানীয় বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে আসবে নতুন গতি। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্বে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।