খবর পেয়ে শ্যামনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিল্লাল গাজীকে গ্রেপ্তার করে। পরে তার কাছ থেকে অস্ত্র তৈরির বেশ কিছু সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির জানান, আটক বিল্লাল গাজীকে থানায় আনা হয়েছে। তার কাছ থেকে অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং তার অন্যান্য সহযোগীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিস্তারিত বলতে পারব।
আরও পড়ুন:
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গাবুরা এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরে অচেনা ওই ব্যক্তিকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যাচ্ছিল। শুক্রবার রাতে স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা বিল্লালকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়।
স্থানীয়দের মধ্যে একজন বলেন, ‘লোকটা বেশ কিছুদিন ধরে এখানে ঘোরাফেরা করছিল। আজ রাতে আমরা দেখি সে ব্যাগে লোহার কিছু জিনিস লুকিয়ে রাখছে। তখনই ধরে ফেলি।’
পুলিশের ধারণা, সুন্দরবনের দস্যু চক্রগুলো অস্ত্র তৈরি বা মেরামতের জন্য এ ধরনের কারিগর ব্যবহার করে থাকে। সম্প্রতি সুন্দরবনে জলদস্যু কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব, কোস্টগার্ড এবং বন বিভাগের অভিযান জোরদার করা হয়েছে।





