এদিকে এ ঘটনায় এখনো বায়েজিদ এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বাড়ানো হয়েছে পুলিশি টহল। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহ নগরের এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তবে চিকিৎসকেরা জানান, শঙ্কামুক্ত আছেন তিনি। যদিও এমন ঘটনা ঘিরে উদ্বেগ আর ভীতি দানা বেধেছে এলাকায়, নির্বাচনি আমেজে তা ছড়াচ্ছে আতঙ্ক।
আরও পড়ুন:
আহত এরশাদ উল্লাহকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গেছেন মেয়র ডা. শাহদাত হোসেনসহ বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতা। নির্বাচনের আগে এমন ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন তারা। প্রশ্ন তুলেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও।
এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনি প্রচারণায় সহিংস হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন। গতকাল (বুধবার, ৫ নভেম্বর) রাতে সরকারের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এরশাদ উল্লাহ এ হামলার মূল লক্ষ্য ছিলেন না। একটি বিচ্ছিন্ন গুলিতে তিনি আহত হয়েছেন। সরকার তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে এবং ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।





