গুইমারা থানার ওসি জানান, ২৮ সেপ্টেম্বর গুইমারায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলা হয়। এছাড়া অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর হয় প্রায় অর্ধশত দোকানপাট ও বসতঘরে। মারা যান তিনজন।
তিনি আরও জানান, হত্যা মামলায় ১০০ অজ্ঞাত ব্যক্তি এবং সহিংসতা, হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আড়াইশ অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে থানায় দু’টি মামলা হয়েছে। হত্যার শিকার পরিবার পরিবারের সদস্যরা মামলা না করায় গুইমারা থানার এসআই সোহেল রানা বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
আরও পড়ুন:
এদিকে ২৭ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদরের মহাজন পাড়া, স্বনির্ভর ও উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে সংঘর্ষের ঘটনায় অজ্ঞাত ৭০০ থেকে ৮০০ ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ এনে জুম্ম ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে উত্তাল হয়ে ওঠে খাগড়াছড়ি। যদিও পরবর্তীতে মেডিকেল পরীক্ষায় কিশোরীর শরীরে ধর্ষণের আলামত পায়নি তিন সদস্যের চিকিৎসক দল।
