আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য ও প্রবীর রঞ্জন হালদার। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনিক আর হক ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ।
আসামির আইনজীবী অপূর্ব কুমার বলেন, ‘চিন্ময়কে কেন জামিন দেওয়া হবে না-তা দুই সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে জানাতে বলেছে আদালত।’
এর আগে গত ২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে তার জামিন আবেদন খারিজ হয়। এরপর গত ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন চেয়ে আবেদন করেন চিন্ময়।
২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর চিন্ময় দাশের জামিন নাকচ করে দেয় চট্টগ্রামের ষষ্ঠ মহানগর হাকিম আদালত। ওই আদেশের পর আদালত প্রাঙ্গণে প্রিজন ভ্যান ঘিরে বিক্ষোভ করে সনাতনী সম্প্রদায়ের লোকজন। আড়াই ঘণ্টা পর পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে চিন্ময় দাশকে কারাগারে নিয়ে যায়।
বিক্ষোভকারীরা আদালত সড়কে রাখা বেশ কিছু মোটরসাইকেল ও যানবাহন ভাঙচুর করে। এরপর আদালতের সাধারণ আইনজীবী ও কর্মচারীরা মিলে তাদের ধাওয়া করে। ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন।