ডামুড্যা থানা সূত্র জানায়, শরীয়তপুর পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের দায়িত্ব পালন করতেন বাচ্চু ব্যাপারী। একই সাথে তিনি পৌরসভার প্যানেল মেয়র ছিলেন।
তিনি শরীয়তপুর ১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন অপুর সহযোগীও। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সংসদ সদস্যের সাথে বাচ্চু ব্যাপারীও পলাতক ছিলেন। ডামুড্যার আকাল বরিশ এলাকার সড়কের পাশ থেকে চাঞ্চল্যকর দশ ব্যাগ ককটেল উদ্ধার ঘটনায় ডামুড্যা থানায় একটি বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়।
ওই মামলায় আসামি দেখিয়ে পালং মডেল থানা ও ডামুড্যা থানার পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ডামুড্যা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান জানান, শরীয়তপুরের ডামুড্যা আকাল বরিশ এলাকায় দশ ব্যাগ ভর্তি ১২৩টি বোমা উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় থানায় একটি বিস্ফোরক আইনে মামলা করা হয়। মামলাটিতে তাৎক্ষণিক কোনো আসামির নাম উল্লেখ করা যায় নি।
বিভিন্ন ভাবে তদন্ত করে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের তথ্য ও সন্দেহভাজন হিসেবে বাচ্চু ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।