আজ (রবিবার, ১৪ জুলাই) দুপুরে বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
২০১৭ সালে মহাস্থান হাট ইজারার জন্য ভূয়া পে-অর্ডারের মাধ্যমে হাটের তৎকালীন ইজারাদার আজমল হোসেন ও রুপালি ব্যাংক মহাস্থান শাখার ব্যবস্থাপক জোবায়নুরের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বগুড়া সদর থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন, দুদক। পরবর্তীতে অভিযোগপত্রে আরও পাঁচজনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, ব্যাংকের ব্যবস্থাপক জোবায়নুরকে ২৭ বছর, ব্যাংক কর্মকর্তা ইশরাত জাহান এবং মহাতাব হোসেনকে ৫ বছর করে আর গ্রাহক আজমল হোসেন, মোশাররফ হোসেন ও জাহিদুর রহমানকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। বাকি একজন আসামি কায়দে আজম মারা যাওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়। একই সাথে, আসামিদের ২ কোটি ৬৯ লাখ টাকা সমহারে সকলকে সরকারি কোষাগারে জমা দেয়ার নির্দেশ দেন।