তবে, কি কারণে তনুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তনু কুষ্টিয়া জেলা যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ছিলেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কয়েকটি সংস্থার সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর কুষ্টিয়ার আদালতে তার বিরুদ্ধে একটি নাশকতার মামলা দায়ের হয়। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন পারভেজ আনোয়ার তনু।
তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ। তনুর গ্রেপ্তারের খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জেলাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনাও।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তার মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।





