তিনি বলেন, ‘জুলাই আগস্ট সেপ্টেম্বরে আক্রান্তের হার খানিকটা বাড়লেও মৃত্যু হার অনেকগুণ কমেছে। তারপরও ডেঙ্গুকে মহামারি বলে ঢাকা শহরের চিত্র ভয়ঙ্করভাবে তুলে ধরা হয়।’
আরও পড়ুন:
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মাত্র ১১০০ কর্মী কাজ করে জানিয়ে বলেন, ‘জনবল বাড়লে পরিস্থিতি আরও উন্নয়ন করা সম্ভব হতো।’ প্রশাসকের কথার সঙ্গে একমত পোষণ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মাঈনুল জানান, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা রোগীরা অনেকক্ষেত্রে হাসপাতালে ঢাকার ঠিকানা দেন এবং অধিদপ্তরের কেন্দ্রে দ্রুত তথ্য পাঠানোর তাড়াহুড়ায় যাচাই-বাছাইয়ের সুযোগ মেলে না।
মৃত্যুর না কমার কারণ হিসেবে ডা. মাঈনুল বলেন, ‘যারা মারা যাচ্ছেন তাদের ২৪ ঘণ্টাও সেবার সুযোগ পান না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিনামূল্যে বেশি বেশি পরীক্ষার সুযোগ বাড়ানোর পরও যথাসময়ে রোগীরা হাসপাতালে আসলে মৃত্যু হার আরও কম হতো।’





