চরবাসীদের ধারণা গতকাল বিকালে লালপুর ও বাঘা সীমান্ত সংলগ্ন লালপুর উপজেলার হরিবর চর এলাকায় কাঁকন বাহিনী ও রবি-মমতাজ গ্রুপের বন্দুক যুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। দুর্গম চরাঞ্চল হওয়ায় ঘটনাস্থলে কোনো থানারই পুলিশ পৌঁছায়নি।
স্থানীয়রা জানায়, পদ্মা নদীর লালপুর ও বাঘা সীমান্ত সংলগ্ন চানপুর ও হবির চর এলাকার খরের জমির দখল নিয়ে কাঁকন বাহিনী ও রবি-মমতাজ বাহিনীর মধ্যে বিরোধ চলছিল। গতকাল বিকেলে উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে বন্দুক যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়।
৪ জনকে উদ্ধার করে রাজশাহীর বাঘা হাসপাতালে নিলে সেখানে আমানের মৃত্যু হয়। অপর ৩ জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে নামজুল নামে অপরজনের মৃত্যু হয়। আহত বাকি ২ জনকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এদিকে, পদ্মা নদীর তীর সংলগ্ন চরে ভেসে এসেছে আরেকটি মৃতদেহ। আজ সকালে হবির চর এলাকায় নদীর তীরে লাশটি ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। তবে দুর্গম চরাঞ্চল হওয়ায় ঘটনাস্থলে কোনো থানারই পুলিশ পৌঁছায়নি। এছাড়া সীমানা জটিলতায় পুলিশের ঠেলাঠেলিতে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে অভিযান ও মামলা রেকর্ডে।





