প্রিয়জন হারানোর কান্না যেন থামছেই না নিহতের স্ত্রীর। স্বামীকে হারিয়ে দুই অবুঝ শিশু সন্তানকে নিয়ে মায়ের আহাজারিতে যেন আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।
আর্থিক টানাপোড়েন আর হতাশা নিয়েই পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেলেন প্রিয়জন। অভাবের যন্ত্রণা কখনও পরিবার বা সন্তানদের বুঝতে দেননি কালাম—কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলোগুলো বলছিলেন আবুল কালামের স্ত্রী।
আরও পড়ুন:
আবুল কালামের স্ত্রী জানান, শুধু স্ত্রী-সন্তান নয়, ভাই বোনদের সমস্যায়ও পাশে দাঁড়াতেন আবুল কালাম। বন্ধু-বান্ধব আর পাড়া-প্রতিবেশীদের প্রতি ছিল সহানুভূতি। হাস্যজ্জল আর নির্মহ এ মানুষটিকে হারানোর বেদনা সইতে পারছেন না কেউই। সবাইকে দুঃখের সাগরে রেখে পাড়ি দিয়েছেন না ফেরার দেশে।
আবুল কালামের মৃত্যুতে শোক জানাতে পরিবারের কাছে এসেছিলেন সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাও। পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে এসেছিলেন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ, আশ্বাস দিয়েছেন পাশে দাঁড়ানোর।
উল্লেখ্য, নারায়ণগঞ্জে গতকাল (রোববার, ২৬ অক্টোবর) প্রথম জানাজা শেষে রাত ১টার দিকে আবুল কালামের মরদেহ নিয়ে আসা হয় গ্রামের বাড়ি ঈশ্বরকাঠিতে।





