জানা যায়, শার্শা উপজেলায় ১৭টি রাইস মিল থেকে ১২ হাজার ৬১৬ মেট্রিক টন চাল ক্রয় করেছেন। সেখান থেকে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামসেদ ইকবালুর রহমান প্রতি কেজি চাল থেকে ৬০ পয়সা করে কমিশন নিয়েছেন ও ধান কিনেছেন ১ হাজার ৫৬ মেট্রিক টন, সেখানেও কমিশন নিয়েছেন।
আরও পড়ুন:
এ ধরনের অভিযোগের কারণেই দুদকের সদস্যরা ঝটিকা অভিযান চালিয়েছেন। দুদক যশোরের সহকারী পরিচালক আল-আমীন সাংবাদিকদের বলেন অভিযানের সময় ৪, ৫ এবং ৬ নম্বর গোডাউনে নিম্ন মানের চাল পাওয়া যায় এবং ধান কেনার হিসাব দেখাতে পারেনি। এ কারণে তাকে দুদক অফিসে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।





