শুক্রবার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনকারীরা জানান, ৫৪ বছর ধরে ভোলার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় বৈষম্য হচ্ছে। সেতু না থাকায় চিকিৎসার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। এসময় দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর সম্প্রতি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ সেতু বানানো সম্ভব নয় জানালে আন্দোলনে নামে ভোলাবাসী।
এর অংশ হিসেবে চরফ্যাশন থেকে হেটে চারটি নদী সাঁতরে ১৮ জন আন্দোলনকারী ঢাকায় আসে বলে জানান তারা।
আরও পড়ুন:
সেতুসহ পাঁচ দফা দাবিতে গেল ১৮ দিন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলেও সরকার কর্ণপাত করেনি উল্লেখ করে বিক্ষোভকারীরা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দাবি মানা না হলে ভোলা থেকে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ইলিশ সরবরাহ বন্ধ করার হুঁশিয়ারি দেন।
এদিকে এ আন্দোলনে একাত্মতা জানিয়ে এনসিপি নেত্রী সামান্তা শারমিন জানান, ভোলা-বরিশাল সেতু নিয়ে প্রতিবার রাজনীতিবিদরা তাদের ভোটের কাজে ব্যবহার করলেও এখন পর্যন্ত কোনো কেউ উদ্যোগ নেয়নি। ভোলার লঞ্চ মালিক সিন্ডিকেট, রাজনৈতিক মহলের অদৃশ্য বাধায় সেতুর কোনো অগ্রগতি হচ্ছে না বলেও দাবি করেন তিনি।





