মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশে যে পরিবর্তনের সুযোগ আসছে তাকে কাজে লাগিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা স্থায়ী করতে চাই। বিএনপি ক্ষমতায় এলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সকল সমস্যা সমাধান করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনের জন্য তার আগে সংস্কার কমিশন করা হয়েছিল। সংস্কার কমিশনের অনেক বড় বড় পণ্ডিতরা এসেছে, বিদেশ থেকেও এসেছে। নয় মাস ধরে তারা আলাপ আলোচনা করেছে। অনেক সংস্কারের কথা বলেছে। সবশেষে যেটা বলেছে ওইটা আমরা বুঝিই না ঠিক মতো। দেশের মানুষ অনেকেই বুঝতে পারে না। পিআর কয়জন বোঝে?বলেন। বাংলাদেশের মানুষ বোঝে, ওয়ান ম্যান ওয়ান ভোট। একজন ব্যক্তি দাঁড়াবে, একটা মার্কা থাকবে। সে মার্কায় আমি ভোট দেবো। এটাই আদিকাল থেকে দেখে আসছি।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘এখন সেটা পরিবর্তন করবেন, তার জন্য আবার গণভোট করবেন। গণভোটে থাকবে হ্যাঁ-না। এখন গণভোটে নাকি চারটা প্রশ্ন থাকবে। চারটা প্রশ্ন একটা গণভোটের ব্যালটে, এটা মানুষ এখন পর্যন্ত বুঝতেই পারছে না। কেউ বুঝতে পারছে না এবং শেষ দিন পর্যন্ত বুঝতেও পারবে না।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘একটা রাজনৈতিক দল সমানে চিৎকার করছে, পিআর দিতে হবে, পিআর দিতে হবে, পিআর না হলে নির্বাচন হবে না। অনেক হুংকার-টুংকারও হয়েছে। এখন আবার সুর নরম হয়ে গেছে। এখন আবার দেখা গেছে এ নির্বাচনের জন্য সব চতুর্দিকে ঢাকঢোল চলছে। এ জিনিসগুলো ঠিক না। মানুষকে যেটা বলবেন সেটা সঠিকভাবে যাওয়া উচিত।’
তিনি বলেন, ‘একসময় জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ থাকলেও শেষ ১০ বছর তাদের সঙ্গে আমরা ছিলাম না। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তাদের দৃশ্যমান কিছু দেখা যায়নি। শোনা যায় ছাত্রলীগ সেজে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ছিল’





