আজ (বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি ভবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন বিষয়ক এক প্রতিবেদনের প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেন নাগরিকদের গোপনীয়তা নষ্ট করতে না পারে সেই বিষয়টি প্রাধান্য দিয়েও কাজ করছে সরকার।’
আরও পড়ুন:
এআই প্রস্তুতি মূল্যায়ন বিষয়ক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ নৈতিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবস্থাপনায় আঞ্চলিকভাবে এগিয়ে আছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রতিবেদনের মূল্যায়ন কেবল প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নয়, একই সঙ্গে মানবাধিকার, শাসনব্যবস্থা, দক্ষতা উন্নয়ন এবং ডেটা সুরক্ষাসহ পুরো ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে একসঙ্গে নিয়ে আসাও মূল লক্ষ্য।
এসময় ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বলেন, ‘বৈশ্বিকভাবে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি এখন তথ্য প্রযুক্তির বৈষম্য। তাই তথ্যের বৈষম্য দূর করাই এখন নৈতিক এআই বাস্তবায়নের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকারের পক্ষ থেকে ৪২টি মন্ত্রণালয়ের বিচ্ছিন্ন ডিজিটাল সিস্টেম সংযুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যার মাধ্যমে সব সরকারি সেবা একই ডেটা ও সেবা–অবকাঠামোর অধীনে যুক্ত হবে।’





