আজ (সোমবার, ১৭ নভেম্বর) দুপুরে পরিষদের চেয়ারম্যানের কক্ষে স্মারকলিপি প্রদানকালে তারা এ দাবি জানান। এর আগে জেলা পরিষদের প্রধান ফটকে অবস্থান নিয় বিক্ষোভ মিছিল করেন আন্দোলনকারীরা।
মেধায় চাকরি প্রত্যাশী ও সচেতন নাগরিক ঐক্যের প্রতিনিধিরা বলেন, ‘যে কোটা বাতিলের জন্য দেশে একটি বিপ্লব হয়ে গেছে, সেই কোটাই পার্বত্য অঞ্চলে এখনও রয়ে গেছে। পার্বত্য জেলা পরিষদের আইনের অজুহাত দিয়ে উপজাতিদের জন্য ৭০ শতাংশ যে কোটা দেয়া হচ্ছে তা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।’
সেজন্য অতিদ্রুত এ অবৈধ কোটা প্রথা বাতিলসহ নিয়োগে ঘুষ বাণিজ্য ও স্বজনপ্রীতি বাতিলের দাবি জানান তারা।
আরও পড়ুন:
নেতারা আরও বলেন, ‘প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কোনো নির্দিষ্ট কোটা বা শূন্যপদের সংখ্যা পরিষ্কারভাবে জানানো হয়নি, যা নিয়মবহির্ভূত।’
এসময় তারা স্মারকলিপি প্রদান করতে গেলে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তাদের সঙ্গে ঔদ্ধতপূর্ণ আচরণ করেন বলেও অভিযোগ জানান তারা। এ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি নির্মল বড়ুয়া মিলন, জেলা এনসিপির নেতা শহীদুল ইসলাম খান, নাগরিক পরিষদ নেতা কামাল উদ্দিন।





