ভুক্তভোগী মহিলা দলের দুই কর্মী হলেন- নিলুফা ইয়াসমিন ও তার বোন নূরবানু বেগম। জামায়াতে ইসলামীর অভিযুক্ত কর্মীর নাম নুরুল ইসলাম।
মানববন্ধনে ওই আসনের বিএনপির প্রার্থী শফিকুল হক মিলন বলেন, ‘নির্বাচনের ট্রেন চলছে, এ ট্রেনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের রাজনীতিতে কিছুটা হলেও সংশয়ের সম্ভাবনা আছে। তারই একটা স্যাম্পল আমরা রাজশাহীতে দেখতে পাচ্ছি। ধানের শীষের প্রতীকের পক্ষে রাষ্ট্র সংস্কারের যে ৩১ দফা দেয়া হয়েছে দলের পক্ষ থেকে, সেই সংস্কার নিয়ে যখন আমাদের নারী নেতৃরা কাজ করছে তখন তাদেরকে একটি মহল বাধাগ্রস্ত করছে।’
আরও পড়ুন:
আগামীতে কোনো ফ্যাসিস্ট চক্র আবার যেন মাথা চেড়ে উঠতে না পারে এবং নারীদের যারা হেনস্তা করেছে তাদের দৃষ্টান্ত বিচারের দাবিও করেন তিনি।
উল্লেখ্য, এ ঘটনার পর সেদিন রাতেই ভুক্তভোগী নূরবানু নগরীর কাটাখালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। এছাড়া গতকাল (বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর) সংবাদ সম্মেলন করে অভিযুক্ত নুরুল ইসলামকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও ঘটনার বিচার চেয়েছেন তারা।





