এরইমধ্যে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন কোম্পানিকে (আইআইএফসি) ট্রানজ্যাকশন অ্যাডভাইজার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। জুনে বে টার্মিনালের স্রোতরোধী প্রাচীর নির্মাণ ও এক্সেস চ্যানেল নির্মাণ কাজের দরপত্র আহ্বান করা হবে।
আরও পড়ুন:
সবকিছু ঠিকঠাক এগোলে আগামী বছরের জুনে কাজ শুরুর প্রত্যাশা কর্তৃপক্ষের। অনুষ্ঠানে এ প্রকল্পের অগ্রগতি তুলে ধরে বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, আগামী ১০০ বছরের চাহিদাকে বিবেচনায় নিয়ে এ টার্মিনাল নির্মিত হবে। এটি হবে দেশের অর্থনীতির গেম চেঞ্জার। যা চট্টগ্রাম বন্দরকে বিশ্বমানের বন্দরে কাতারে নিয়ে যাবে। পণ্য রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আসবে। বিদেশী বিনিয়োগের দুয়ার খুলবে।
প্রকল্পের অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ম্যানেজার আশা প্রকাশ করেন এটি হবে একটি সফল প্রকল্প।





