বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করে ধর্ম উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বিশেষ পরিস্থিতির কারণে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেশে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচন উপলক্ষে ব্যস্ত থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাই নির্বাচন ও রমজানের পর ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে তাবলীগ জামায়াতের নেতৃবৃন্দ।’
তবে কারা আগে ইজতেমা করবে, এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। উপদেষ্টা বলেন, ‘দুই গ্রুপের একসঙ্গে ইজতেমা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’





