এসময় নির্বাচন বানচালকারীদের বিরুদ্ধে লালকার্ড কার্ড প্রদর্শন করেন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে হাইকোর্টের রুলের নিষ্পত্তি করে দ্রুত নির্বাচন না দিলে, চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে গণ আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেয়া হয় সমাবেশ থেকে।
এছাড়াও আগামীকাল (রোববার, ২ নভেম্বর) আন্দরকিল্লা থেকে চেরিবাজার, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জসহ বাণিজ্যের কেন্দ্রস্থলগুলোতে পদযাত্রা কর্মসূচিসহ নির্বাচন না দেয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। অটো পরিচালক হওয়ার হাতিয়ার টাউন অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড গ্রুপ ছাড়া দ্রুত নির্বাচন দেয়ার দাবি জানান তারা।
আরও পড়ুন:
সমাবেশে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, বিরোধী প্যানেল ইউনাইটেড বিজনেস ফোরাম প্যানেলের অনেক ব্যবসায়ী স্বৈরাচারের দোসর। এ দোসররা নিজেদের টিকিয়ে রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসকে প্রভাবিত করে হাইকোর্টের রুলের বিরুদ্ধে আপিল করে নির্বাচন স্থগিত করেছে।
এসময় ব্যবসায়ীরা চেম্বারের সদস্য হওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও সার্টিফিকেট না থাকলেও ছয় সদস্যকে ভোটার করা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। আগের মতো চট্টগ্রাম চেম্বারককে নিয়ন্ত্রণ করতে ছয় ভুয়া সংগঠনের সদস্যেরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অটো পরিচালক হতে চেষ্টা করছেন। এজন্য নির্বাচন স্থগিতের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দিয়ে আপিল করেছে বলে অভিযোগ করেন তারা।
উল্লেখ্য আজ (শনিবার, ১ নভেম্বর) শতবর্ষী বাণিজ্য সংগঠন চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও, গত (বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর) এক আদেশে আদালত দুই সপ্তাহের জন্য নির্বাচন স্থগিত করেছেন।





