আজ (মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলন করে তিনি বলেন, ‘মাহিরের সঙ্গে বর্ষার ৯ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। বছর খানেক আগে গৃহশিক্ষক হিসেবে যোগ দেয় জোবায়েদ। বর্ষা জোবায়েদের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে মাহিরের সঙ্গে ৯ বছরের প্রেমের ইতি টানে বর্ষা। তবুও ফোনে কথা চালিয়ে যেতে থাকে বর্ষা ও মাহির।’
আরও পড়ুন:
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এক পর্যায়ে আবারও মাহির সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করে ফেলে বর্ষা। একই সঙ্গে দুটি সম্পর্ক চালিয়ে যায় বর্ষা। চলতি বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর বর্ষা ও জোবায়েদের প্রেমের সম্পর্কের ঘটনা জেনে যায় মাহির। এদিকে বর্ষার পরিবার জোবায়েদকে পছন্দ করতে শুরু করে। যার ফলে বর্ষা জোবায়েদের সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টানতে পারছিলো না।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরে ২৬ সেপ্টেম্বর হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির। মাহির তার বন্ধু আয়লানকে নিয়ে সুইচ গিয়ার কেনে দোকান থেকে। পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনার দিন বর্ষা ফোন করে জেনে নেয় জোবায়েদ কখন আসবে। পরে মাহিরের সুইচ গিয়ারের আঘাতে নিহত হয় জোবায়েদ।’
এ ঘটনায় ৩ জনকে আসামি করে বংশাল থানায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত বর্ষা, মাহির ও আয়লানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।





