তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর দেশের সকল ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের উৎসব পালন করছেন, যা কোনো অস্বাভাবিক ঘটনা নয়, বরং বহু প্রতীক্ষিত এক বাস্তবতা।’
তিনি বলেন, ‘গত ৫৪ বছরে নানা কারণে রাষ্ট্র ধর্মীয় উৎসবগুলোকে আলাদা করে রেখেছিল, কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সেই দেয়াল ভেঙে দিয়েছে। এখন রাষ্ট্র নিজ উদ্যোগে সব ধর্মের উৎসব উদযাপন করছে এবং এ ঐক্যের ধারা ভবিষ্যতেও চলবে।’
আরও পড়ুন:
বক্তব্য শেষে ফানুস উড়িয়ে প্রবারণা পূর্ণিমার উৎসবের উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা।
ভক্তদের মতে, প্রবারণা পূর্ণিমা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে আত্মশুদ্ধি, অনুতাপ ও নতুন করে আলোকিত জীবনের প্রতীক, যেখানে প্রত্যেকে প্রার্থনা করেন শান্তি, মৈত্রী আর মানবতার বিজয়ের জন্য।





