সরবরাহ ভালো থাকায় নাগালের মধ্যে সবজি- মাংসের দাম, স্বস্তিতে ক্রেতারা

সবজির বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা
সবজির বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা | ছবি: সংগৃহীত
0

ঈদের পর রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলো এখন অনেকটাই ফাঁকা। সরবরাহ ভালো থাকায় সব ধরনের গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম কমেছে কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত। স্থিতিশীল গরু, খাসির দাম। ১০ থেকে ২০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগির কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। বিক্রেতারা জানান, এখনো অনেক মানুষ ঢাকায় না ফেরায় বেচাকেনা কম। দাম কম থাকায় স্বস্তিতে ক্রেতারা।

ঈদের লম্বা ছুটিতে রাজধানীর বাজারেও যেন ছুটির আমেজ। অনেকটাই ক্রেতাশূন্য কাঁচাবাজার। ঈদ পরবর্তী সরবরাহ ভালো থাকায় গ্রীষ্মকালীন সব ধরনের সবজি কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা কমেছে। পটল ৫০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, সিম ৪০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ৫০-৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ক্রেতার আনাগোনা তুলনামূলক কম। বিক্রেতারা বলছেন, ঈদে বেশির ভাগ সবজির সরবরাহ কম ছিল, তবে এখন সরবরাহ বাড়লেও দাম কম রয়েছে। আর স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ক্রেতা চার ভাগের এক ভাগ।

এদিকে সবজির দাম কম থাকায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। বলছেন, এমন বাজার থাকলে সবার জন্য মঙ্গল। অনেকটা স্থিতিশীল মাছ-মাংসের দাম। বাজারে ক্রেতার সংখ্যা কম থাকায় সীমিত লাভে মাছ বিক্রির দাবি বিক্রেতাদের। দাম কম থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেন ক্রেতারা।

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে গরু, খাসি। তবে ১০ থেকে ২০ টাকা কমে ব্রয়লার মুরগির কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ২০০ আর সোনালি ৩০০ টাকায়।

ঈদের আগে শসার চাহিদা বেশি থাকায় দাম হয়েছিল ৭০-১০০ টাকা কেজি, আর এখন শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ টাকায়। মাঝারি লেবু প্রতি হালিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।

এএইচ