এসময় আউটসোর্সিং বাতিল, সকল জনবলকে রাজস্বভুক্ত করা, কর্মী ও কেয়ারটেকারদের স্কেলভুক্ত করা, শিক্ষকের সম্মানী বৃদ্ধি, ঈদের পূর্বেই প্রকল্প অনুমোদন করা এবং সকল শিক্ষক, কেয়ারটেকার ও জনবলের বকেয়াসহ বেতন ভাতাদি পরিশোধের দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ৩২ বছর ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অধীনে পরিচালিত মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম সুনামের সঙ্গে পরিচালিত হলেও এর সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা আজও রাজস্ব ভুক্ত হননি। একই প্রকল্পে ১ম ও ২য় পর্যায়ের কর্মীরা রাজস্ব ভুক্ত হলেও ৩য় থেকে ৭ম পর্যায়ের কর্মীরা বছরের পর বছর কাজ করেও থেকে গেছেন বঞ্চনার শিকার।
দেশের ৯০% মুসলমানের কুরআন শিক্ষা ভিত্তিক এই প্রকল্পকে যদি আউটসোর্সিং করা হয়, তা হলে তা হবে চরম বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্ত। তারা অভিযোগ করেন, প্রকল্পটির নিয়মিত বেতন বৃদ্ধি, ইনক্রিমেন্ট, টাইম স্কেল ও পদোন্নতির সুযোগ নেই। এমনকি কর্মরতদের বেতন বৈষম্য ও সামাজিক মর্যাদাহানির কারণে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন রাঙামাটি জেলা কার্যালয়ের ফিল্ড অফিসার মোঃ আলী আহসান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাতীয়তাবাদী ওলামা দল রাঙামাটি জেলার সভাপতি মাওলানা ইব্রাহিম, মউশিক শিক্ষক সমিতি রাঙামাটি জেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোঃ ওমর আলী, মোঃ সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা হাসানুর রহমান প্রমুখ।