আন্দোলনের তৃতীয় দিনে সকাল থেকে ক্যাম্পাসের দুর্বার বাংলায় জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে লাল কার্ড প্রদর্শন করে তারা।
এসময়, উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালককে অপসারণের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করা হবে বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
তবে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কেউ যোগাযোগ না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা। এদিকে, শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে অজ্ঞাত ৪শ' থেকে ৫শ' জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এর আগে মঙ্গলবার বিকেলে দেওয়া আল্টিমেটামের সময় সীমার মধ্যে ৬ দফা দাবি পূরণ না হওয়ায় কুয়েটের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ছাত্র কল্যাণ পরিচালককে বর্জন করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। পরে প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয় তারা।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, শিক্ষার্থীদের চারটি দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া গঠন করা হয়েছে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি।