হিবাকুশা নামে পরিচিত এই সংগঠনটি হিরোশিমা এবং নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলায় বেঁচে যাওয়াদের প্রতিনিধিত্বকারী একটি জাপানি সংস্থা।
১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলায় যারা বেঁচে যান বা কোনো ভাবে প্রভাবিত হয়েছেন, তাদেরকে সামগ্রিকভাবে ‘হিবাকুশা’ বলা হয়। মূলত হিবাকুশাদের নিয়েই কাজ করে এই সংগঠনটি।
সংগঠনটির অপর অর্জন হিসেবে নোবেল কমিটি উল্লেখ করে, তারা এই বিপর্যয়কে নিজের চোখে দেখে আসা প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান সবার সামনে তুলে ধরেছেন, যা থেকে বিশ্ববাসী বুঝতে পেরেছে, এ ধরনের অস্ত্র আর কখনোই ব্যবহার করা উচিত হবে না।
নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মোট ২৮৬ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের নাম নিবন্ধন করেছিল। এর মধ্যে ১৯৭ জন ব্যক্তি। আর প্রতিষ্ঠান ৮৯ টি।