দেশটির জাতীয় পরিকল্পনা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, এ সময় দেশটির রপ্তানি ২ হাজার ৯৫০ কোটি কাতারি রিয়ালে (৮১৬ কোটি ডলার) পৌঁছেছে। বছরের হিসাবে এটি খুব বেশি না হলেও মাসের হিসেবে ৫ দশমিক ১ শতাংশ বেশি।
রপ্তানির পরিসংখ্যানে দেশীয় উৎপাদন ও পুনঃরপ্তানি উভয়ই অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে জানা গেছে। কাতারের জাতীয় পরিকল্পনা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, জুন মাসে ১ হাজার ৭৯০ কোটি রিয়াল মূল্যের তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), কনডেনসেটস, প্রোপেন ও বুটের রপ্তানি করা হয়েছে।
বিটুমিনাস খনিজ (অশোধিত) থেকে পেট্রোলিয়াম তেলের রপ্তানি ৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৫১০ কোটি রিয়ালে পৌঁছেছে। অন্যদিকে একই সময়ে কাতার ৯৯০ কোটি রিয়াল মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। ২০২৩ সালের জুন মাসের তুলনায় যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ বেশি। তবে চলতি বছরের মে মাসের তুলনায় ৫ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, পণ্য রপ্তানির দিক থেকে কাতারের অন্যতম গ্রাহক বা গন্তব্য দেশ হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। দ্বিতীয় প্রান্তিকে মোট রপ্তানির ১৬ দশমিক ৫ শতাংশই ছিল কোরিয়ায়। এর আর্থিক পরিমাণ ৪৯০ কোটি রিয়াল। ১২ দশমিক ৪ শতাংশ রপ্তানি নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন এবং তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভারতে ১১ দশমিক ২ শতাংশ পণ্য রপ্তানি করেছে কাতার।