প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'একটা শিক্ষিত জাতি ও অসাম্প্রদায়িক জাতি গড়ে উঠবে আমরা এটাই চাই। তবে এখনও এদের কিছু আবার নতুন করে গড়ে উঠেছে। মানুষের সেবা দেয়ার স্থানগুলোতেই কিন্তু বারবার আঘাত করা হয়েছে। যেখানে দাবি শতভাগ পূরণ হয়ে যাওয়ার পর আন্দোলন চালিয়ে নেয়ার যৌক্তিকতা কী?'
তিনি বলেন, 'কোটার নাম দিয়ে নাশকতা করা। আমি আগেই সতর্ক করেছিলাম সাধারণ অভিভাবকদের। কোর্টের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বললাম। সরাসরি তো কোর্ট নিয়ে বলা যায় না। এটা বোঝা উচিত।'
দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করেছেন উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, 'যতদিন প্রাণ আছে ততদিন মানুষের জন্য কাজ করে যাবো। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে গেছি।'
তিনি বলেন, 'সহিংসতার প্রতিটি বিষয়ের তদন্ত চাই। বিশ্বের যে দেশই চাইবে তাদের তদন্ত দল পাঠাতে পারবে।'
স্থাপনা ধ্বংসের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'স্থাপনাগুলো গড়া যাবে কিন্তু মানুষ ফিরবে না। আমরা গড়বো আর এরা ধ্বংস করবে তা হবে না।'
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'হত্যা নিয়েও মিথ্যাচার হচ্ছে। একটা গোষ্ঠী মিথ্যাচার করেই যাচ্ছে। এই জঙ্গিবাদ দেশের মানসম্মানকে ধূলিসাৎ করে দিচ্ছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের স্থান আর বাংলাদেশে হবে না।'