এটি আন্তর্জাতিক গবেষণার ফলাফল মন্তব্য করে তিনি বলেন, ঢাকায় আট মাত্রার ভূমিকম্প হলে ২০ শতাংশ বিল্ডিং ধ্বংস হতে পারে বলেও শঙ্কা রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এ জন্য ভয়ের কারণ নেই। কারণ এমন পরিস্থিতি বহুদেশে আছে যেমন, তুরস্কে ভূমিকম্প হয়। কিন্তু তারা দুর্যোগ সহনীয় অবকাঠামো ও সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। যে কারণে সমস্যা এলে তা সমাধান করার সক্ষমতা তারা তৈরি করেছেন।’
যদি কোনো রকম ভূমিকম্প হয়, সেজন্য শহুরে অঞ্চলে ব্যাপকভাবে স্বেচ্ছাসেবী তৈরি করতে কাজ করার কথা জানান মন্ত্রী। বলেন, ভবনগুলো যদি ধসে যায়, তাহলে সেগুলো পরিষ্কার করা ও মানুষকে উদ্ধারে আমরা ব্যাপকভাবে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।
রিমাল এর ক্ষয়ক্ষতি বিষয়ে মহিববুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৯০ শতাংশ তথ্য সংগ্রহ করে ক্ষয়ক্ষতির এই পরিমান হিসাব পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি।
আগামীকাল শতভাগ ক্ষয়ক্ষতি হিসাব করে প্রধানমন্ত্রী বরাবর রিপোর্ট পেশ করা হবে। পরবর্তী এই রিপোর্ট অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহযোগিতা ও বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।।
বজ্রপাত মোকাবিলায় ১৩ শ' কোটি টাকার প্রজেক্টের কথা জানান প্রতিমন্ত্রী। এছাড়া বজ্রপাত মোকাবিলায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জানতে সচিবসহ প্রতিমন্ত্রী ফ্রান্স সফরে যাবেন বলেও জানান তিনি।।