আজ (রোববার, ১৯ মে) বিজিএমইএর কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান। এর আগে ইইউ, ডেনমার্ক, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, স্পেন এবং ইতালির রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল বিজিএমইএ সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বিভিন্ন দিকগুলো বিশেষ করে, সম্প্রতি কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিল্পের অর্জনগুলো তুলে ধরেন।
এসময় তিনি ইইউকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখা বিশেষ করে, চলমান এভরিথিং বাট আর্মস (ইবিএ) স্কিম থেকে জিএসপি প্লাসে উত্তরণের সময়কাল বৃদ্ধি করে বাংলাদেশকে সহযোগিতা প্রদানের অনুরোধ জানান।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের পরও বাংলাদেশ যাতে তার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে, তা নিশ্চিত করার জন্য এই সম্প্রসারণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়া তিনি ডিউ ডিলিজেন্স ডিরেকটিভ ও অন্যান্য আসন্ন প্রটোকলগুলো অনুসরণ করার ক্ষেত্রে শিল্পের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ইইউ-এর সহযোগিতা কামনা করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশে ইইউ-এর প্রতিনিধিদলের প্রধান ও রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার, জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার, ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দো, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে, নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের চার্জ ডি'অ্যাফেয়ার্স থিজস ওয়াউডস্ট্রা, স্প্যানিশ দূতাবাসের কমার্শিয়াল অ্যাটাশে এসথার পেরেজ তাহোসেস ও বাংলাদেশে ইইউ প্রতিনিধিদলের বাণিজ্য উপদেষ্টা আবু সৈয়দ বেলাল উপস্থিত ছিলেন।