প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, 'বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার উত্তরোত্তর বাড়ছে। সার্বিকভাবে আমরা অটোমেশনের দিকে যাচ্ছি, যা বিনিয়োগের সুযোগ বাড়াচ্ছে। আগামী ৫ বছরে প্রযুক্তি খাতে ৫০ থেকে ৬০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।'
হাইকমিশনার সিঙ্গাপুরের আধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ সময় পারমাণবিক বিদ্যুৎ, বায়ু বিদ্যুৎ, সৌর বিদ্যুৎ, পরিস্কার বিদ্যুৎ, সৌর বিদ্যুতের মূল্য, স্মার্ট গ্রীড, ডাটা সেন্টার, এলপিজি ও এলএনজি টার্মিনাল, স্টোরেজ সিস্টেম, রিফাইনারি, অটোমেশন, বিদ্যুৎ আমদানি ও রপ্তানি নিয়ে প্রাণবন্ত আলোচনা হয়।
এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকাস্থ সিংগাপুর হাইকমিশনের চার্জ দ্য এফিয়ার্স শীলা পিল্লাই উপস্থিত ছিলেন।