দেশে এখন
0

সিটি গ্রুপ-প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কারে বর্ষসেরা সাবিনা ও ইমরানুর

সিটি গ্রুপ-প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কার-২০২২ এ বর্ষসেরা হয়েছেন নারীদের সাফজয়ী অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। আর ২০২৩ এ বর্ষসেরার খেতাব জিতেছেন অ্যাথলেট ইমরানুর রহমান। ক্রীড়াবিদদের অনুপ্রেরণা দিতে অনুষ্ঠানটিতে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সিটি গ্রুপ। ভবিষ্যতেও ক্রীড়াঙ্গনের সাথে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপনণ বিভাগের নির্বাহী পরিচালক জাফর উদ্দিন সিদ্দিকী।

ক্রীড়া পুরস্কার মানেই ক্রীড়াবিদদের মিলনমেলা। সিটি গ্রুপ-প্রথম আলো ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানেও হলো তাই। সাবেক আর বর্তমান খেলোয়াড়দের মিলনমেলায় পরিণত হয় অনুষ্ঠান প্রাঙ্গন।

শুধু তাই নয়, খেলোয়াড়দের জন্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনসহ অন্যান্য সংগঠক। বরাবরের মতোই এবারের আয়োজনে দেওয়া হয় আজীবন সম্মাননা। সাবেক অ্যাথলেট ছবিকে ২০২২ ও কিংবদন্তি সাবেক ফুটবলার কাজী সালাহউদ্দিন দেওয়া হয় এ সম্মাননা।

তাছাড়া বিভিন্ন বিভাগে পুরস্কৃত করা হয় বর্তমান ক্রীড়াবিদদের। এমন পুরস্কার ভবিষ্যতে ভালো করার জন্য অনুপ্রেরণা জোগায়। এমনটাই মনে করেন অ্যাথলেটরা।

বাংলাদেশ ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি বলেন, 'পুরস্কার যারা পায় তাদের তো আলাদা অন্যরকম একটা আনন্দ থাকেই। আমার কাছে আনন্দ একটু বেশিই। কারণ ২০০৫ ও ২০০৮ এ পেয়েছিলাম এ পুরস্কার।'

২০২২ সাল বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের জন্য সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল নারীদের সাফ জয়। সেখানে দাপুটে পারফরম্যান্স করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। তারই পুরস্কার পেলেন অনুষ্ঠানটিতে। ওই বছরের বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন তিনি। আসন্ন সাফেও সেই ধারা ধরে রাখতে চান তিনি।

বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন বলেন, 'দেশের মানুষের এখন মেয়েদের নিয়ে অনেক প্রত্যাশা। আমাদের দিক থেকে আমরা শতভাগ দিয়ে চেষ্টা করে যাব, যেন এই শিরোপা ধরে রাখতে পারি।'

সিটি গ্রুপ প্রথম আলো-২০২৩ সালের বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কার জিতেছেন অ্যাথলেট ইমরানুর রহমান।

ক্রীড়াবিদদের সম্মাননা জানানোর এবারের আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সিটি গ্রুপ। ভবিষ্যতেও ক্রীড়াঙ্গনের সাথে থাকার প্রত্যয় প্রতিষ্ঠানটির।

সিটি গ্রুপের বিক্রয় ও বিপণন বিভাগের নির্বাহী পরিচালক জাফর উদ্দিন সিদ্দিকী বলেন, 'খেলাধুলার সাথে যে জাতি যত বেশি অ্যাক্টিভ থাকবে, সে জাতি তত স্বাস্থ্যবান জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা এসব চিন্তা করেই ক্রীড়ার সাথে জড়িয়ে আছি। এভাবে আমরা এক ধরণের সোস্যাল রেসপনসিবিলিটি পালন করছি।'

এসএস