দ্বিতীয় দিনে অনলাইনে টিকিট প্রত্যাশীদের চাপ বেড়েছে ৩-৪ গুণ। এদিন প্রথম আধা ঘণ্টায় পশ্চামাঞ্চলের টিকিট কাটার চেষ্টায় ৬৫ লাখ হিট পড়ে। সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করেন পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও লালমনিরহাটসহ রংপুর বিভাগের মানুষ। তাতে ঘণ্টাখানেকের মধ্যে শেষ হয়ে যায় পশ্চিমের ৮০ শতাংশ টিকিট।
তবে এদিনও অনেকেই টিকিট কাটতে ব্যর্থ হন। তাদের অভিযোগ, শতভাগ অনলাইন হলেও অনিয়ম কমেনি শতভাগ।
কমলাপুরের স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার বলছেন, দুই মিনিটে টিকিট শেষ হয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। শত টিকিটের বিপরীতে যাত্রী চাহিদা থাকে লাখের বেশি।
এদিকে যারা প্রথম দিনের টিকিট পেয়েছেন তাদের তালিকা প্রকাশ করেছে রেলওয়ে। কমলাপুর স্টেশনে ঢুকতেই হাতের বামে চোখে পড়বে সেই তালিকা। যেখানে ঈদযাত্রার প্রথমদিনের টিকিটপ্রাপ্তদের নাম, গন্তব্য ও টিকিট কাটার সময় উল্লেখ আছে।
ঈদযাত্রার সাত দিনে যারা টিকিট পাবেন তাদের নাম এভাবে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে। তব এভাবে কালোবাজারি ঠেকানো যাবে না বলে দাবি যাত্রীদের।
ইতোমধ্যে বাসেও শুরু হয়েছে আগাম টিকিট বিক্রি। তবে অনেক কোম্পানি শুরু করে নি এখনও। কাউন্টারগুলোতেও নেই টিকিট কেনার চাপ। রমজানের শেষ দশকে চাপ বাড়বে বলে জানান, বাস মালিকরা।