কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশাপাশি প্রতিটি স্টেশনের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে ট্রেনের কোচেও চেক করা হচ্ছে।
এদিকে পুড়ে যাওয়া ট্রেনটি থেকে আজ শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকালে আলামত সংগ্রহ করেছে সিআইডি। ফরেনসিক টেস্টের পর আগুনের কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছে তারা।
অতিরিক্ত সতর্কতা হিসেবে পুড়ে যাওয়া বেনাপোল এক্সপ্রেসসহ বিভিন্ন রুটের ১১ জোড়া লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেন নিরাপত্তার স্বার্থে না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
শুক্রবার রাতে পুড়ে ছাই হওয়া বেনাপোল এক্সপ্রেসের পাওয়ারকারসহ চারটি বগির ঠাঁই হয়েছে কমলাপুরে। এতো ভয়াবহভাবে পুড়ে গেছে বগিগুলো, দেখলে হয়তো আন্দাজ করা যায় সেময় বগিতে থাকা অসহায় মানুষগুলোর কথা। সামান্য দূরেই তো ছিল গন্তব্য। তারপরও পৌঁছানো যায়নি। কেউ হয়তো বেচে ফিরেছে কিন্তু দগদগে স্মৃতি ভোলা কি যাবে?