কেউ করছেন দর্জি, সূচি, হস্তশিল্পের কাজ। অনেকে করছেন শাড়ি কাপড়ের ব্যবসা। কারোর আবার মুদি দোকান। অল্প পুঁজিতে ছোট ছোট কাজ করে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ফিরেছে যশোরের প্রান্তিক নারীদের। যেখান থেকে প্রতিমাসে আয় ৩০ কোটি টাকা। যাতে কমছে বেকারত্বের হার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে স্থানীয় অর্থনীতি।