শারদীয়-দুর্গোৎসব

কৈলাসে দেবী দুর্গার ফেরার পালা

নানা আচার অনুষ্ঠান ও উৎসবের ক্ষণ পেরিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব। এবার কৈলাসে ফেরার পালা দেবী দুর্গার। তাই মণ্ডপে মণ্ডপে চলছে বিসর্জনের প্রস্তুতি। এর আগে, মহাদশমীতে সিঁদুর উৎসবে মাতেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। দেবী-দুর্গার কাছে নিজ স্বামীর কল্যাণ এবং শাখা সিঁদুরের মান অক্ষুণ্ন রাখার প্রার্থনা করেন নারীরা।

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যদিয়ে আজ (রোববার, ১৩ অক্টোবর) শেষ হচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসব।

আজ মহানবমী, প্রতিমা বিসর্জনে কাল শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব

নবমীর সকাল মানে অশুভ শক্তি থেকে মুক্তি। শ্রী রামচন্দ্র দুর্গার শক্তি আর আশীর্বাদ নিয়ে এই দিনে অশুভ রাবণকে বিনাশ করেছিলেন বলে একে অকাল বোধন বলা হয়। শাস্ত্রমতে, মহানবমীর দিনে নিজের মনোবাসনা জানিয়ে যজ্ঞে আহুতি প্রদান করলে ধন ও যশপ্রাপ্তি ঘটে। তবে এ বছর শুধু নবমী নয় তিথি অনুযায়ী একই দিনে শেষ হয়েছে দশমীর সকল আনুষ্ঠানিকতাও।

উৎসবের পরিসর ছোট হওয়ায় ডেকোরেটর ব্যবসায় কমেছে মুনাফা

শাখ-শঙ্খের সুরে উদযাপিত হচ্ছে শারদীয় দুর্গোৎসব। নগরীর ৭৮টি মণ্ডপে কাজে ব্যস্ত ডেকোরেটর কর্মীরা। উৎসবের পরিসর ছোট হওয়ায় কমেছে ব্যবসায়ীক মুনাফা। আয়োজন সীমিত হলেও উৎসবের আনন্দে কোনো ভাটা পড়েনি বলছে পূজা আয়োজন কমিটিগুলো। সেইসাথে নিরাপত্তার সার্বিক আয়োজন নিয়ে মাঠে রয়েছে মেট্রোপলিটন পুলিশ।

ষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

দেবীর বোধন ও ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হলো হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। মা দুর্গাকে দেখতে ভোর থেকেই মন্দির ও মণ্ডপে ভক্তদের আনাগোনা। তিথি অনুযায়ী সন্ধ্যায় হবে দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গার আমন্ত্রণ ও অধিবাস।

রাজশাহীর এবার ৩৯০টি মন্ডপে দুর্গোৎসব হবে

রাজশাহীর ৩৯০টি মন্ডপে এবার শারদীয় দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে। এখন চলছে শেষ সময়ের সাজসজ্জা। আগের বছরের চেয়ে এবার প্রতিমা তৈরিতে ব্যবহৃত বাঁশ, কাঠসহ সাজ সরঞ্জামাদির দাম বৃদ্ধিতে বেড়েছে প্রতিমা তৈরির খরচ। তাই, লোকসানের দাবি কারিগরদের। এদিকে, দুর্গোৎসবকে শান্তিপূর্ণ করতে প্রশাসন থেকে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

দুর্গোৎসবের ছুটিতে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলবে স্পেশাল ট্রেন

শারদীয় দুর্গোৎসবের ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বিবেচনায় ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ১০ থেকে ১৩ অক্টোবর চলাচল করবে স্পেশাল ট্রেন। নিয়মিত দুই ট্রেনের সাথে স্পেশাল ট্রেন চলাচলে পর্যটকদের যেমন সুবিধা হবে তেমনি বাড়বে রাজস্ব আদায়। আর পর্যটন নগরী ভ্রমণকে আরও আরামদায়ক করতে এ রুটে আরও বেশি সংখ্যক স্থায়ী ট্রেন যুক্ত করার দাবি সাধারণ যাত্রীদের। তবে, চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজ শেষ হলে এ রুটে আরও ট্রেন চালুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।