শহীদ-সেনা-দিবস
'পিলখানা হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য ছিলো দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আঘাত হানা'

'পিলখানা হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য ছিলো দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আঘাত হানা'

দেশে প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে শহীদ সেনা দিবস। আজ (মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বনানীর সামরিক কবস্থানে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধান, শহীদ সেনা পরিবারের সদস্য ও রাজনৈতিক দলের নেতারা। এসময় শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে দ্রুত এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি করা হয়। দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আঘাত হানাই ছিল পিলখানা হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য উল্লেখ করে রাজনৈতিক নেতারা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে দেশি ও বিদেশি ষড়যন্ত্রের তদন্তের আহ্বান তাদের। আর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার আশ্বাস দেন, স্বাধীন তদন্ত কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতেই এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে।

২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‌‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা

২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‌‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে আজ (রোববার, ১৯ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ পরিপত্র জারি করেছে সরকার। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু পুনঃতদন্ত দাবি শহীদ পরিবারের সদস্যদের

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু পুনঃতদন্ত দাবি শহীদ পরিবারের সদস্যদের

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু পুনঃতদন্ত দাবি করেছেন শহীদ সেনা পরিবারের সদস্যরা। আজ (সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ দাবি জানান তারা। একইসঙ্গে, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে শহীদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার দাবিও জানানো হয়েছে।