যুক্তরাজ্যের-অর্থনীতি  

নতুন প্রশাসনও টেনে তুলতে পারছে না যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে!

নতুন প্রশাসনও টেনে তুলতে পারছে না যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে!

প্রবৃদ্ধিকে গুরুত্ব দিলেও যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে উজ্জীবিত করতে ব্যর্থ স্টারমার প্রশাসন। ক্ষমতায় আসার দুই মাস পরেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না লেবার পার্টি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে জনরোষ যখন তুঙ্গে ঠিক তখনই অক্টোবরে ঘোষিত হতে যাওয়া বাজেট নিয়ে আগাম সতর্কতা দিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। ব্রিটেনের আগামী বাজেট সাধারণ মানুষদের জন্য সুখকর হবে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

মূল্যস্ফীতির প্রভাবে যুক্তরাজ্যে অপরিবর্তিত সুদহার

মূল্যস্ফীতির প্রভাবে যুক্তরাজ্যে অপরিবর্তিত সুদহার

বৈশ্বিক পর্যায়ে অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি। গত মাসে যুক্তরাজ্যে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ২ শতাংশ। আর এটি দেশটিতে থাকা বিনিয়োগকারীদের মনে নতুন ভীতির সঞ্চার করেছে। তাদের শঙ্কা এ কারণে ২০২০ সালের পর প্রথমবারে মতো সুদহার কমানোর উদ্যোগ থেকে সরে আসতে পারে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (বিইও)।

বেহাল অর্থনীতি থেকে ব্রিটেনকে উদ্ধারের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় লেবার পার্টি

বেহাল অর্থনীতি থেকে ব্রিটেনকে উদ্ধারের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় লেবার পার্টি

অর্থনীতির বেহাল দশা থেকে যুক্তরাজ্যকে উদ্ধারের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে লেবার পার্টি। বেকারত্ব সমস্যা, বিনিয়োগে ভাটা, বাজেট সংকটের মতো নানা চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে দেশটির নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারের সামনে। তবে সংকট সামলে যুক্তরাজ্যকে আবারও আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।