জানুয়ারিতে খুলছে যমুনা রেলসেতু, উদ্বোধনের আগেই নাম পরিবর্তন
নতুন বছরের জানুয়ারিতেই জনসাধারণের জন্য খুলে দেয়া হবে যমুনা নদীর পর নির্মিত রেলসেতু। তবে রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন বলছেন, উদ্বোধনের আগেই পরিবর্তন হয়ে আগের নামে ফিরবে সেতুটি। দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণের মেলবন্ধন এই সেতু দিয়ে একসাথে দু'টি ট্রেন আসা যাওয়া করতে পারবে। তাতে এ পথে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বাড়বে দ্বিগুণ।
৭৩ বছর পর রেল যোগাযোগে যুক্ত হলো মোংলা
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে খুলনা-মোংলা রেলপথে শুরু হলো যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। এই ট্রেন চলাচলের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠার ৭৩ বছর পর রেল যোগাযোগে যুক্ত হলো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলা।
২৬ দিন বন্ধ থাকার পর যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
২৬ দিন বন্ধ থাকার পর আজ (মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট) থেকে শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। চলেছে স্বল্প দূরত্বের মেইল ও কমিউটার ট্রেন। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু করবে। আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল বিকেল ৫টা থেকে। দেয়া হচ্ছে আগাম ১০ দিনের টিকিট। ট্রেন চলাচল শুরু হলে প্রতিদিন চলাচল করতে পারবে প্রায় আড়াই লাখ যাত্রী।
মঙ্গলবার থেকে সারাদেশে চলবে যাত্রীবাহী ট্রেন
কাল মিলবে আন্তঃনগরের টিকেট
আগামী মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) থেকে সারাদেশে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হবে। এছাড়াও আগামীকাল (সোমবার, ১২ আগস্ট) থেকে মালবাহী ট্রেন চলাচল চালু হবে। আজ (রোববার, ১১ আগস্ট) বাংলাদেশ রেলওয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য পেল রক্ষা ঢালারচর এক্সপ্রেস
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় আবারও ট্রেন লাইন ভেঙ্গে গেছে। এলাকাবাসীর চেষ্টায় রক্ষা পেল যাত্রীবাহী ট্রেন ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেন। আজ (শুক্রবার, ৭ জুন) বাগাতিপাড়া উপজেলার মাড়িয়া রেলগেট এলাকায় রেল লাইন ভাঙ্গা দেখতে পায় স্থানীয়রা।
জয়দেবপুর জংশনে মালবাহী ট্রেনে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের ধাক্কা
গাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের আউটারে থেমে থাকা মালবাহী ট্রেনের সঙ্গে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রেলওয়ের প্রাথমিক ধারণায় বলা হচ্ছে, কমিউটার ট্রেনটির চালকের ভুল বা সিগনাল ত্রুটির কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে কমিউটার ট্রেনের ৫টি বগি লাইনচ্যুত হয়। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
রেললাইনে তাপমাত্রা বাড়লে গতি কমিয়ে চলবে ট্রেন
দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ছে তাপমাত্রা। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে জনজীবন। এ অবস্থায় অতিরিক্ত গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কায় পূর্বাঞ্চল রেলপথে যাত্রী এবং পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে গতি নির্ধারণ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর ফলে রেললাইনে তাপমাত্রা ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে যাত্রীবাহী ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার এবং পণ্যবাহী ট্রেন ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলবে।