
সুন্দরবনের নোনা পানির নীচে মিললো মিঠা পানির সন্ধান
বিশ্বজুড়ে উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ত পানি জনজীবন ও মিঠাপানির সম্পদের জন্য এক ক্রমবর্ধমান হুমকি। পাশাপাশি রয়েছে নদীতে লবণাক্ততার বিস্তার। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এর সঙ্গে যুক্ত হয় আর্সেনিক দূষণ। আমাদের দেশে বিশেষ করে সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনা অংশের প্রায় মানুষই ভোগেন পানি নিয়ে, বিশেষ করে নিরাপদ পানি নিয়ে। অবশেষে এ অঞ্চলের মানুষ ও প্রাণ প্রকৃতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে একটি আন্তর্জাতিক গবেষক ও বিজ্ঞানী দলের গবেষণা। গত (শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর) ইন্টারন্যাশনাল সাইন্স ম্যাগাজিন নেচার কমিউনিকেশনসে প্রকাশিত তাদের গবেষণায় জানা গেছে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে নোনা পানির নীচে রয়েছে মিঠা পানির দুইটি বিশাল স্তর।

ইলিশ: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ও নদীর সোনালি ধন
বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম তেনুয়ালোসা ইলিশা (Tenualosa ilisha)। তবে ডিম পাড়ার জন্য এ মাছ বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে এসে থাকে। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের বিভিন্ন এলাকা যেমন পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা ও আসামে ইলিশ বেশ জনপ্রিয়।

চট্টগ্রামে ৭ হাজার একরের মহুরি মৎস্য প্রকল্প
প্রায় ৭ হাজার একরজুড়ে দেশের বড় মৎস্য প্রকল্প চট্টগ্রামের মহুরি প্রজেক্ট। বিশাল জলাভূমিতে বছরে উৎপাদন হয় প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টন মাছ, যার বাজারদর এক থেকে দেড় হাজার কোটি টাকা। চট্টগ্রামে মিঠা পানির মাছের প্রায় ৭০ ভাগ যোগান আসে এখান থেকেই।

সাতক্ষীরায় মৌসুমে ৫৫ টন শুঁটকি উৎপাদন
সাতক্ষীরায় ফসলের জমিতে বেড়েছে মিঠাপানির মাছ চাষ। এতে বাড়ছে মাছের উৎপাদন। তবে বেশ কিছু মাছের বাজারমূল্য কম থাকায় তা দিয়ে তৈরি হচ্ছে শুঁটকি।