মহাকাশ স্টেশন
ইতিহাসে প্রথমবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ফাঁকা নেই পার্কিং স্পট

ইতিহাসে প্রথমবার আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ফাঁকা নেই পার্কিং স্পট

মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে প্রথম মহাকাশ স্টেশন ছিল ১৯৭১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের স্যালইউট ওয়ান। যদিও এটি ডিজাইন করা হয়েছিল সিঙ্গেল মনোলিথিক মডিউলে শর্ট টার্ম ক্রু মিশনের জন্য। পরবর্তীতে ২০০০ সালে বিশ্বের পাঁচ স্পেস এজেন্সির সম্মিলিত প্রয়াসে পাঠানো আইএসএস বা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন এখন পর্যন্ত সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে সফলতার সঙ্গে মহাকাশে থাকা মানব স্থাপনা।

চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগংয়ে শেনঝো-টোয়েন্টি ওয়ান মহাকাশযান

চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগংয়ে শেনঝো-টোয়েন্টি ওয়ান মহাকাশযান

চীনের মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগংয়ে পৌঁছেছে শেনঝো-টোয়েন্টি ওয়ান মহাকাশযানটি। স্থানীয় সময় আজ (শনিবার, ১ নভেম্বর) ভোরে মহাকাশযানটি উত্তর-পশ্চিম চীনের ‘জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার’ থেকে যাত্রা শুরু করে। এবারের মিশনে অংশ নিয়েছে চীনের নভোচারী দলের সর্বকনিষ্ঠ সদস্যসহ আরও দুই ক্র্যু মেম্বার ও চারটি ইঁদুর। আগামী ছয় মাস মহাকাশেই অবস্থান করবেন তারা।

মহাকাশেও উদযাপন হলো খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ

মহাকাশেও উদযাপন হলো খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ

মহাকাশেও উদযাপন হলো খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ। চীনের তিন নভোচারী মহাকাশ স্টেশনে থেকে বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন। নতুন বছরে মহাকাশ গবেষণায় আরও সাফল্য অর্জনের আশা তাদের।

এ বছর পৃথিবীতেই ফেরা হবে না দুই নভোচারীর!

এ বছর পৃথিবীতেই ফেরা হবে না দুই নভোচারীর!

আট দিনের অভিযানে গিয়ে হলো হিতে বিপরীত। চলতি বছর আর পৃথিবীতেই ফিরতে পারবেন না ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং তার সহযাত্রী ব্যারি বুচ উইলমোর। আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে আশ্রয় নিলেও, কবে নিরাপদে সুনীতা এবং ব্যারিকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে, এখন পর্যন্ত তা জানাতে পারেনি নাসা। ধারণা করা হচ্ছে, পৃথিবীতে ফিরতে দুই মহাকাশচারীর অপেক্ষা করতে হবে আগামী বছর পর্যন্ত। তাদেরকে সুস্থ ও নিরাপদে রাখতে এরইমধ্যে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, খাবার ও অন্যান্য উপকরণ পাঠিয়েছে নাসা।