মশার-উৎপাত

ময়মনসিংহে বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী, মশক নিধনে নেই উদ্যোগ

হঠাৎই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী। ৫ দিনে ৭৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। এমনিতেই মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ মানুষ, তারওপর ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি ভাবিয়ে তুলছে নগরবাসীকে। খাল ও ড্রেনগুলো যেন মশার প্রজননকেন্দ্র। মশক নিধনে সিটি কর্পোরেশনের নেই তেমন উদ্যোগ, কারণ হিসেবে দায়ী করা হচ্ছে অপর্যাপ্ত লোকবলকে। দ্রুত মশা নিধনে ব্যবস্থা না নিলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার শঙ্কা চিকিৎসকদের।

এক যুগে মশা মারতে খরচ ১২শ' কোটি টাকা!

এক যুগে মশা মারতে খরচ ১২শ' কোটি টাকা!

রাজধানীতে বেড়েছে মশার উৎপাত। এর সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সিটি করপোরেশনের মশক নিধন ব্যয়। গত ১২ বছরে ঢাকার মশা মারার আয়োজনে খরচ হয়েছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ আইন করে মশা নিধনে ফগিং নিষিদ্ধসহ কীটনাশক প্রয়োগে অনুৎসাহিত করলেও, বাংলাদেশের চিত্র ভিন্ন। বিশেষজ্ঞদের মত, বিজ্ঞানভিত্তিক মশক নিধনে গুরুত্ব দেয়াসহ বছরজুড়েই চালাতে হবে কার্যক্রম।

ডেঙ্গুর শঙ্কা বাড়ছে, সিটি করপোরেশনের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন স্থানীয়রা

ডেঙ্গুর শঙ্কা বাড়ছে, সিটি করপোরেশনের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন স্থানীয়রা

অপরিচ্ছন্ন খাল, যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলা আর সিটি করপোরেশনের উদাসীনতায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। একইসাথে মশার ওষুধের কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন করছেন এলাকাবাসী। এদিকে কয়েকটি থানা ও পুলিশ ফাঁড়িতে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও বিশেষ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি।

মৌসুমের আগেই শুরু মশার উৎপাত, আতঙ্কে নগরবাসী

রাজধানীতে বাড়ছে মশার উপদ্রব। এ নিয়ে অস্বস্তিতে নগরবাসী। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সিটি করপোরেশন নানা উদ্যোগ নিলেও মুক্তি পাচ্ছে না নগরবাসী। যদিও কাউন্সিলরা বলছেন, মশা নিধনে কার্যক্রম চলছে।

ঈদের ছুটিতে ঢাকা হতে পারে মশার অভয়ারণ্য

ঈদের ছুটিতে ঢাকা হতে পারে মশার অভয়ারণ্য

ঈদের ছুটিতে প্রায় জনশূন্য ঢাকা হতে পারে মশার অভয়ারণ্য। ঈদের আগে-পরে বৃষ্টির পূর্বাভাস এবং বাসা-বাড়ির জমা পানিতে জন্ম নিতে পারে ব্যাপক পরিমাণে মশা। সেক্ষেত্রে নগর ছেড়ে ঘরে ফেরা মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একইসঙ্গে মশা নিধনে সিটি কর্পোরেশনকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে।

দিনেও মশার উৎপাতে ঘরে থাকা কঠিন

দিনেও মশার উৎপাতে ঘরে থাকা কঠিন

দিন কী রাত! সবসময় এখন মশার যন্ত্রণা। রাজধানীর ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের ড্রেন, ভাঙা রাস্তা এবং গৃহস্থালী বর্জ্যের স্তুপ যেন মশার আঁতুড়ঘর। মশা মারার সরঞ্জামের বিক্রিও বেড়েছে এই ওয়ার্ডে। কাউন্সিলরের দাবি, জনসচেতনতার ঘাটতির কারণে কমছে না মশার উপদ্রব।