মশাবাহিত-রোগ
শিশুদের ডেঙ্গুতে আক্রান্তের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে
দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রকোপ। উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে শিশুদের আক্রান্তের হারও। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিশু, যাদের বয়স ১০ বছরের নিচে। এদের বেশিরভাগই উন্মুক্ত স্থানে কাজ করা নিম্নআয়ের পরিবারের। তাই সঠিক চিকিৎসার পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে মশা নিধনের কার্যকর পদক্ষেপের তাগিদ বিশেষজ্ঞদের।
ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগ আক্রান্ত ব্যক্তিকে করে পঙ্গু, অস্ত্রোপচারে বাড়ে জটিলতা
মশাবাহিত ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগ আক্রান্ত ব্যক্তিকে পঙ্গু করে দেয়। যে কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর ওপর সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব পড়ে। এ রোগের চিকিৎসায় অস্ত্রোপচারে বাড়ে জটিলতা। অন্যদিকে গোদ রোগবাহী ম্যানসোনিয়া মশার উপস্থিতি মিলেছে দেশে। যা ছড়িয়ে পড়লে ফের বাড়তে পারে গোদ রোগী।
ডেঙ্গুর লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে, ফল নেগেটিভ
এবার অনেকেই ডেঙ্গুর লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেও পরীক্ষায় নেগেটিভ ফলাফল আসছে। এতে সঠিক চিকিৎসার অভাবে বাড়ছে ঝুঁকি। এ নিয়ে সতর্ক করে চিকিৎসকরা বলছেন, ফলাফল নেগেটিভ এলেও ডেঙ্গুর লক্ষণ থাকলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় এখন থেকে জোর প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান বিশেষজ্ঞদের।
ঈদের ছুটিতে ঢাকা হতে পারে মশার অভয়ারণ্য
ঈদের ছুটিতে প্রায় জনশূন্য ঢাকা হতে পারে মশার অভয়ারণ্য। ঈদের আগে-পরে বৃষ্টির পূর্বাভাস এবং বাসা-বাড়ির জমা পানিতে জন্ম নিতে পারে ব্যাপক পরিমাণে মশা। সেক্ষেত্রে নগর ছেড়ে ঘরে ফেরা মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একইসঙ্গে মশা নিধনে সিটি কর্পোরেশনকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে।
মশা নিধনে ক্রাশ প্রোগ্রাম শুরু করেছে চসিক
রাতে তো বটেই দিনেও মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ বন্দর নগরীর জনজীবন। মশা নিধনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) কার্যক্রম নিয়ে হতাশ নগরবাসী। প্রশ্ন উঠেছে, ওষুধের কার্যকারিতা নিয়েও। এমন অবস্থায় ওষুধের কার্যকারিতা পরীক্ষায় গবেষণাগার স্থাপন করতে যাচ্ছে সিটি কর্পোরেশন।
মশার অভয়ারণ্য রাজধানীর মানিকনগর খাল
সংস্কারহীন খালই যেন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ঢাকা দক্ষিণের ৭ নম্বর ওয়ার্ড মানিকনগরের বাসিন্দাদের। ভাঙা রাস্তায় জমা পানি, নির্মাণাধীন ভবনে মশার অভয়ারণ্য। ফলে মৌসুমের আগেই বেড়েছে মশা। এলাকাবাসীর অভিযোগ, মশা নিধনে নেই কার্যকর পদক্ষেপ।
লাতিন আমেরিকার দেশে দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু
বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিতে রয়েছে। এরইমধ্যে বছরের শুরুর তিন মাসে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে প্রায় ৪৫ লাখ মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন প্রায় ১ হাজার।