
বাজার সৃষ্টি হলে বাঁশ হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত
রাঙামাটিতে বাঁশের তৈরি ফার্নিচার স্থানীয়ভাবে চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে জেলার বাইরেও। হালকা, টেকসই, পরিববেশবান্ধব ও মূল্যসাশ্রয়ী হওয়ায় এই ফার্নিচারের চাহিদা দিনদিন বেড়ে চলছে। তবে বাঁশের প্রাচুর্যতা থাকলেও নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার ছাড়া বিকল্প উপযোগী পণ্য তৈরির ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় এর আর্থিক মূল্য বাড়ানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে বাঁশের আসবাবপত্র, শো-পিস ও গৃহস্থালি পণ্যের ব্যাপক বাণিজ্যিক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পরিবেশবান্ধব এ পণ্য উৎপাদনে নেই উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আসবাবপত্রসহ সৌখিন পণ্য উৎপাদন ও দেশ-বিদেশে এর বাজার সৃষ্টি করা গেলে এটি হয়ে উঠবে পাহাড়ের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত। তবে স্বল্প পরিসরে আগ্রহীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিসিক।

উত্তর জনপদে সেচের পানির অভাব ঘোচাচ্ছে সোলার পাম্প
উত্তর জনপদে সেচের পানির অভাব ঘুচিয়ে দিচ্ছে সোলার পাম্প। প্রান্তিক কৃষকদের ভাগ্য ফেরাতে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে এই প্রকল্প। এতে হাসি ফুটছে কৃষকের মুখে। এদিকে, সোলার সেচ প্রকল্পকে ফসল উৎপাদনের জন্য ইতিবাচক বলছেন কৃষি অর্থনীতিবিদরা।